আমেরিকান নির্বাচনে তাদের হস্তক্ষেপের কারণে প্রিন্স হ্যারি এবং তার পরিবারের আমেরিকা ছেড়ে যাওয়ার দাবি

আমেরিকান নির্বাচনে তাদের হস্তক্ষেপের কারণে প্রিন্স হ্যারি এবং তার পরিবারের আমেরিকা ছেড়ে যাওয়ার দাবি 

প্রিন্স হ্যারি এবং মেগান মার্কেলের বিরুদ্ধে নতুন সমালোচনা, কারণ তারা ব্রিটেন ছেড়ে আমেরিকায় বসতি স্থাপনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারণায় তাদের হস্তক্ষেপ।

এবং প্রাক্তন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারাভিযান ম্যানেজার, কোরি লুন্ডোস্কি বলেছেন যে এইভাবে নির্বাচনে হ্যারি এবং মেগানের হস্তক্ষেপ অগ্রহণযোগ্য এবং রাজকীয় জীবন থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে তারা যে আমেরিকায় বসতি স্থাপন করেছিল তা তাদের ছেড়ে দেওয়া উচিত।

ব্রিটিশ সংবাদপত্র "ডেইলি মেইল"-এর কাছে তার বিবৃতিতে: "হ্যারি এবং মেগান চলে যাওয়ার পরে ব্রিটেনকে আবার একটি মহান দেশ বানিয়েছে এবং আমি মনে করি তাদেরও আমেরিকা ছেড়ে যাওয়া উচিত।"

এবং সংবাদপত্র "ডেইলি এক্সপ্রেস" লিখেছে যে ব্রিটিশ রাজপরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলি বলেছে যে প্রিন্স হ্যারি এবং মেগান আমেরিকান নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করে সীমানা অতিক্রম করেছে, জড়িত না হওয়ার বিনিময়ে রাজপরিবারের সাথে তাদের রাজকীয় উপাধি বজায় রাখার চুক্তি লঙ্ঘন করেছে। রাজনীতিতে

ব্রিটিশ টেলিভিশন উপস্থাপক পিয়েরে মরগান বলেছেন: "সত্য হল যে প্রিন্স হ্যারি প্রায়শই আমেরিকানদেরকে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে স্পষ্ট একতরফা পক্ষপাতিত্বের সাথে আমেরিকান রাজনীতিতে তার নাক আটকাতে শুরু করেছেন। এটি ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের দ্বারা অগ্রহণযোগ্য আচরণ। পরিবার."

মেগান মার্কেল সম্পর্কে মিডিয়ার একটি প্রশ্নের জবাবে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, "আমি তার ভক্ত নই এবং আমি মনে করি সে তা জানে," এবং রাষ্ট্রপতি যোগ করেছেন, "আমি হ্যারিকে শুভকামনা জানাই, কারণ তিনি এটা দরকার."

Instagram এ এই পোস্টটি দেখুন

হোয়াইট হাউসের প্রেস ব্রিফিংয়ে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, “আমি তার ভক্ত নই। বন্ধুরা, জিনিসগুলি কুশ্রী হয়ে উঠছে !!! 🤯 #meghanmarkle #duchessofsussex #princeharry #britishroyals #britishmonarchy #royals #duchessmeghan

দ্বারা পোস্ট করা একটি পোস্ট টিউডার প্রেমিক (@bea_york) চালু সেপ্টেম্বর 23, 2020 এ 7: 26pm পিডিটি

প্রিন্স হ্যারি রাজপরিবারের চাপের কাছে বিদায় নেন এবং স্কোর স্থির করেন