সূর্য কি বিপর্যয়কর হাইবারনেশনে প্রবেশ করবে এবং আমরা গ্রীষ্ম হারাবো এবং বিপর্যয় ঘটবে?

ব্রিটিশ সংবাদপত্র, দ্য সান অনুসারে, বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে আমরা এখনও পর্যন্ত রেকর্ড করা সূর্যালোকের গভীরতম সময়ে প্রবেশের পথে, সূর্যের দাগ কার্যত অদৃশ্য হয়ে গেছে।

জ্যোতির্বিজ্ঞানী টনি ফিলিপস বলেছেন, "সৌর ন্যূনতম ইতিমধ্যে ঘটেছে, এবং এটি গভীর।" সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হয়ে পড়েছে, যার ফলে সৌরজগতে অতিরিক্ত মহাজাগতিক রশ্মি প্রবেশ করতে পারে।"

তিনি যোগ করেছেন, "অতিরিক্ত মহাজাগতিক রশ্মি তৈরি হয় বিপজ্জনক মেরু বায়ুতে নভোচারী এবং ভ্রমণকারীদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে, পৃথিবীর উপরের বায়ুমণ্ডলে ইলেক্ট্রোকেমিস্ট্রিকে প্রভাবিত করে এবং বজ্রপাত হতে সাহায্য করতে পারে।"

এশিয়ান জায়ান্ট হর্নেট মানবতার জন্য একটি নতুন হুমকি

NASA বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন যে এটি "ডিল্টন ন্যূনতম" ঘটনার পুনরাবৃত্তি, যা 1790 থেকে 1830 সালের মধ্যে ঘটেছিল, যার ফলে তীব্র ঠান্ডা, ফসলের ক্ষতি, দুর্ভিক্ষ এবং শক্তিশালী আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ঘটেছিল।

2 বছরের সময়কালে তাপমাত্রা 20 ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমেছে, যা বিশ্ব খাদ্য উৎপাদনকে ধ্বংস করেছে।

সূর্য কি "বিপর্যয়পূর্ণ হাইবারনেশন" পর্যায়ে প্রবেশ করছে?

তার অংশের জন্য, আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ সাদিক আত্তিয়া "সূর্যের শীতনিদ্রা" ইস্যুতে "ইয়াসিন ইরাক" দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা একটি স্পষ্টীকরণে মন্তব্য করেছেন।
আত্তিয়া বিবেচনা করেছিলেন যে "উল্লেখিত সবকিছুই (উদ্বেগ) এবং বিজ্ঞানীদের জন্য (আশ্বাস) নয়, যার অর্থ একটি ঘটনার সম্ভাবনা এবং একটি "নিশ্চিততা" নয়, উল্লেখ করে যে "সূর্যের দাগ কমে যাওয়া মানে বরফ যুগ নয় এবং এর অর্থও নয় সূর্য বেরিয়ে গেছে।"

তিনি জোর দিয়েছিলেন যে "সূর্যের দাগ হ্রাসের সবচেয়ে বড় প্রভাব, যা গত বছরও হয়েছিল, তা হল সারা বিশ্বে গড় তাপমাত্রার নিচে নেমে যাওয়া এবং ঠান্ডা অঞ্চলগুলি এর দ্বারা সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়," উল্লেখ করে যে "ইরাক এবং যদি এটি প্রভাবিত হয় এর দ্বারা, প্রভাব খুব কমই ভীতিকর, কারণ ইরাকের জলবায়ু গরম। সারমর্মে, গড় থেকে দুই ডিগ্রি কমলে সেই প্রভাব পড়বে না যা প্রথম স্থানে ঠান্ডা ইউরোপের দেশগুলির দ্বারা প্রভাবিত হয়।"
তিনি উল্লেখ করেছেন যে "আমরা পূর্ববর্তী একটি সংক্ষিপ্ত প্রকাশনাতে উল্লেখ করেছি যে আবহাওয়ার ঘটনাগুলির তথ্য ইঙ্গিত দেয় যে ইরাকের গ্রীষ্মকাল 2020 CE সাধারণ গড় তাপমাত্রার কাছাকাছি থাকবে, যার অর্থ একটি সাধারণ গ্রীষ্ম।"
তিনি অব্যাহত রেখেছিলেন: "মহাকাশ এবং জলবায়ু ক্ষেত্রে গবেষণা অব্যাহত রয়েছে, তাদের মধ্যে কিছু বিশ্ব উষ্ণায়ন এবং ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার ধারণাকে সমর্থন করে এবং তাদের মধ্যে কিছু বরফ যুগে যায় এবং উষ্ণায়নের ধারণাকে খণ্ডন করে এবং তারা সাধারণত গবেষণা করে একটি পর্যবেক্ষিত বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে, যা ভবিষ্যতে পরিবর্তিত হতে পারে, এবং তাই মহাকাশের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীদের নিয়মগুলি সাধারণত সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় এবং সূর্যের অবস্থান পরিবর্তন করে মহাবিশ্বে, তাই আমাদের বিজ্ঞানীরা আজ যা বলছেন, বিজ্ঞানীরা বলতে পারেন একশ বছর পর অন্য কিছু।